▓▓ একচেটিয়া বাংলা ▓▓

وضعیت
موضوع بسته شده است.

☾♔TALAYEH_A♔☽

کاربر نگاه دانلود
کاربر نگاه دانلود
عضویت
2017/05/18
ارسالی ها
35,488
امتیاز واکنش
104,218
امتیاز
1,376
ভাবনা ও ভাষা
ভাষার উপর আমাদের ভাবনা নির্ভর করে। ভাবার সময় আমরা নিজেদের সাথে কথা বলি। আমাদের ভাষা আমাদের চিন্তা-ভাবনার উপর প্রভাব ফেলে। যদিও আমাদের ভাষা পৃথক, আমরা কি একই বিষয় নিয়ে ভাবি? অথবা ভাষার ভিন্নতার কারনে কি ভিন্ন্ ভিন্ন ভাবি? প্রত্যেক মানুষের নিজস্ব শব্দভান্ডার রয়েছে। কিছু ভাষার নির্দিষ্ট কিছু শব্দ হারিয়ে যাচ্ছে। অনেক মানুষ আছে যারা সবুজ ও নীলের মধ্যে কোন পার্থক্য করতে পারেনা। দুটো রংয়ের জন্য তারা একই শব্দ ব্যবহার করে। এবং এই দুটো রং আলাদা করতে তাদের সমস্যায় পড়তে হয়। তারা বিভিন্ন রং ও অন্যান্য অপ্রধান রংয়ের মধ্যেও পার্থক্য করতে পারেনা। রংয়ের বর্ণনা করতেও তারা পারেনা। কিছু ভাষায় সংখ্যা নির্দেশ করার জন্য খুব অল্প শব্দ রয়েছে। এরকম ভাষাভাষীরা খুব ভালভাবে গুনতে পারেনা। অনেক ভাষার লোকেরা ”লেফট” ”রাইট” এর অর্থও ঠিকভাবে বোঝেনা। সেখানে ডান-বাম বোঝানোর জন্য উত্তর-দক্ষিণ বা পূর্ব-পশ্চিম বলা হয়। ভৈাগলিকতার দিকে তাদের ভালো ঝোঁক রয়েছে। কিন্তু”লেফট” ”রাইট” অর্থ তারা বোঝেনা। অবশ্যই, শুধুমাত্র ভাষাই আমাদের চিন্তা-ভাবনার উপর প্রভাব ফেলে না। আমাদের পরিবেশের ও বড় ভূমিকা রয়েছে। তাহলে ভাষার কি ভূমিকা ? আমাদের চিন্তা-ভাবনা কে কি ভাষা সীমিত করে দেয়? নাকি চিন্তা-ভাবনা করার জন্য আমাদের নির্দিষ্ট শব্দ আছে? তার কারণ কি, প্রভাবই বা কি? এই সব প্রশ্নের কোন উত্তর পাওয়া যায়নি। মস্তিষ্ক গবেষকরা ও ভাষাবিদরা এই বিষয় নিয়ে ব্যস্ত আছেন। কিন্তু এই বিষয়টি আমাদের সবাইকে প্রভাবিত করে। আপনি তাই যা আপনি বলেন।
 
  • پیشنهادات
  • ☾♔TALAYEH_A♔☽

    کاربر نگاه دانلود
    کاربر نگاه دانلود
    عضویت
    2017/05/18
    ارسالی ها
    35,488
    امتیاز واکنش
    104,218
    امتیاز
    1,376
    আন্তর্জাতিকতাবাদ
    ভাষাতে বিশ্বায়ন থেমে যায়না। “আন্তর্জাতিকতাবাদের” প্রমাণ এটাই। বিভিন্ন ভাষায় আন্তর্জাতিকতাবাদ বিরাজ করে। বিভিন্ন শব্দের তাই একইরকম বা কাছাকাছি অর্থ হয়। উচ্চারণ প্রায়ই একই হয়। বানান ও সাধারণত একই হয়। আন্তর্জাতিকতাবাদের ব্যাপ্তি অনেক আকষর্ণীয়। সীমানা কোন ব্যাপার না আন্তর্জাতিকতাবাদের কাছে। এমনকি ভৌগলিক সীমারেখা ও। বিশেষভাবে ভাষাগত সীমানা তো নয়ই। কিছু কিছু শব্দের অর্থ একটি পুরো মহাদেশে একই হয়। এমন একটি শব্দ হল “হোটেল”। প্রায় সমস্ত পৃখিবীতে শব্দটি একই নামে পরিচিত। আন্তর্জাতিকতাবাদের অনেক ধারণা বিজ্ঞান থেকে এসেছে। প্রযুক্তিগত শব্দগুলো খুব দ্রুত বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে। প্রাচীন আন্তর্জাতিকতাবাদসমূহ মূলত একই জায়গা থেকে উদ্ভুত। একই শব্দ থেকে তারা বিবর্ধিত। অধিকাংশ আন্তর্জাতিকতাবাদসমূহ ধার করা। এভাবেই শব্দসমূহ অন্য ভাষায় সহজেই মিশে যায়। এই ধরনের মিশ্রণ বেশী হয় সাংস্কৃতিক চেনাশোনার ক্ষেত্রে। প্রত্যেক সভ্যতার নিজস্ব ঐতিহ্য রয়েছে। তাই সব নতুন ধারণা সবখানে ছড়িয়ে পড়ে। সাংস্কৃতিক নিয়ম কানুনগুলো সিদ্ধান্ত নেয় যে কোন কোন ধারণাগুলো গ্রহন করা হবে। কিছু কিছু এমন ধারনা শুধুমাত্র বিশ্বের নির্দিষ্ট কিছু অঞ্চলে পাওয়া যায়। অন্যান্য জিনিসগুলো খুব দ্রুতই সারাবিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। যখন কোন জিনিস ছড়িয়ে পড়ে, জিনিসটার নামও ছড়িয়ে পড়ে। এই জন্যই আন্তর্জাতিকতাবাদকে বলা হয়েছে আকষর্ণীয়। ভাষা আবিস্কারের পাশাপাশি আমরা সংস্কৃতিও আবিস্কার করি।
     

    ☾♔TALAYEH_A♔☽

    کاربر نگاه دانلود
    کاربر نگاه دانلود
    عضویت
    2017/05/18
    ارسالی ها
    35,488
    امتیاز واکنش
    104,218
    امتیاز
    1,376
    ভাষা ও উপভাষা
    সারা পৃথিবীতে ৬,০০০ থেকে ৭,০০০ ভাষা রয়েছে। তাই, নিঃসন্দেহে উপভাষার সংখ্যা অনেক। কিন্তু আপনি কি জানেন, ভাষা ও উপভাষার মধ্যে পার্থক্য কি? উপভাষায় সবসময় স্থানীয় টান থাকে। আঞ্চলিক ভিন্নতার সাথে মানানসই হয়। অর্থ্যাৎ, উপভাষা হল ভাষার সংকীর্ণ রূপ। সাধারণত উপভাষার কথ্য হয়, লেখা হয়না। উপভাষার নিজস্ব ভাষাগত পদ্ধতি থাকে। নিজস্ব নিয়মও থাকে। সঙ্গতকারণেই, প্রত্যেক ভাষার বিভিন্ন উপভাষা থাকে। কিন্তু উপভাষা কখনও একটি দেশের মূল ভাষার উপরে যেতে পারেনা। একটি দেশের সবাই মূল ভাষা জানেন। মূল ভাষার মাধ্যমেই বিভিন্ন উপভাষায় কথা বলা লোকেরা একে অন্যের সাথে যোগাযোগ করে। তাই উপভাষা অতটা গুরুত্বপূর্ণ নয়। শহরগুলোয় আপনি উপভাষায় কথা বলতে খুব কম দেখবেন। কর্মক্ষেত্রেও মূল ভাষা ব্যবহার করা হয়। কেননা, উপভাষীদের প্রায়শই বলা হয় সাধারণ ও অশিক্ষিত। যদিও সমস্ত সামাজিক ক্ষেত্রে উপভাষীদের উপস্থিতি রয়েছে। তাই, উপভাষীরা অন্যান্যদের তুলনায় কম বোধশক্তিসম্পন্ন। প্রায় বোধশক্তিহীন ও বলা যায়। তারপরও উপভাষীদের অনেক সুবিধা রয়েছে। একটি ভাষার গতিপথে, উদহারণস্বরূপ। উপভাষীরা জানেন যে, অনেক ভাষাগত ধরণ রয়েছে। এবং তারা শিখেছেন কিভাবে দ্রুত ভাষার ধরণ পরিবর্তন করতে হয়। উপভাষীরা পরিবর্তন ও রূপান্তরে অনেক দক্ষ হন। নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে ভাষার কোন ধরণ যথাযথ তা উপভাষীরা ভালভাবে বুঝেন। বৈজ্ঞানিকভাবেও এটা প্রমানিত। তাই, উপভাষা ব্যবহারে সাহসী হন, এটা গুরুত্বপূর্ণ।
     

    ☾♔TALAYEH_A♔☽

    کاربر نگاه دانلود
    کاربر نگاه دانلود
    عضویت
    2017/05/18
    ارسالی ها
    35,488
    امتیاز واکنش
    104,218
    امتیاز
    1,376
    মাতৃভাষা দিবস
    আপনি কি আপনার স্থানীয় ভাষাকে ভালবাসেন? তাহলে আপনার উচিত ভবিষ্যতে এটি উৎযাপন করা! এবং এই উৎযাপন আপনি ২১শে ফেব্রুয়ারী করতে পারেন! কেননা ২১শে ফেব্রুয়ারী আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। ২০০০ সাল থেকে প্রতিবছর এই দিনটি উৎযাপন করা হচ্ছে। দিনটি ইউনেস্কো কতৃক ঘোষিত। জাতিসংঘের একটি সংস্থা ইউনেস্কো। ইউনেস্কো জাতিসংঘের বিজ্ঞান, শিক্ষা ও সংস্কৃতি সংশ্লিষ্ট সংস্থা। মানবজাতির সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ধরে রাখার প্রচেষ্টা করে ইউনেস্কো। ভাষাও একটি সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য। তাই ভাষাকে অনুশীলন ,সুরক্ষা এবং উন্নীত করতে হবে। ভাষাগত বৈচিত্রতার স্মরণোৎসব করা হয় ২১ ফেব্রুয়ারী। ধারণা করা হয় পৃথিবীতে ৬,০০০ থেকে ৭,০০০ ভাষা রয়েছে। এর অর্ধেক ভাষায় আজ হুমকির সম্মুখীন। প্রতি দু’সপ্তাহ অন্তর একটি করে ভাষা চিরতরে হারিয়ে যায়। তবুও প্রত্যেক ভাষাই জ্ঞানের একটি বিশাল ভান্ডার। একটি জাতির জ্ঞান সমৃদ্ধ হয় তার ভাষাতে। জাতীয় ইতিহাসের প্রতিফলন হল ভাষা। ভাষা অভিজ্ঞতা ও ঐতিহ্যের সংমিশ্রণ । তাই, স্থানীয় ভাষা এক একটি জাতির স্বকীয় উপাদান। কোন ভাষা বিলুপ্ত হলে শুধু শব্দগুলোই হারিয়ে যায় না। এই সব কিছু স্মরণ করা হয় ২১ ফেব্রুয়ারী। ভাষার মর্ম মানুষকে বুঝতে হবে । সুতরাং, ভাষাকে কিভাবে রক্ষা করতে হবে তা মানুষকে ভাবা উচিৎ। তাই, আপনি দেখান যে আপনার ভাষা আপনার কাছে কতটুকু গুরুত্বপূর্ণ। সম্ভবত আপনি এটাকে কেক বানাতে পারেন? এবং মুখরোচক লেখাও দিতে পারেন এটাতে। এবং অবশ্যই এটি আপনার মাতৃভাষায়।
     

    ☾♔TALAYEH_A♔☽

    کاربر نگاه دانلود
    کاربر نگاه دانلود
    عضویت
    2017/05/18
    ارسالی ها
    35,488
    امتیاز واکنش
    104,218
    امتیاز
    1,376
    র্বণমালা
    ভাষা যোগাযোগের মাধ্যম। আমরা আমাদের ভাবনা ও অনুভূতি অন্যকে বলি। লিখেও আমরা এটা প্রকাশ করতে পারি। অধিকাংশ ভাষার একটি লিখিত রূপ রয়েছে। লেখা হল অক্ষরের সমষ্টি। এই অক্ষরগুলো বিভিন্ন হতে পারে। কতগুলো অক্ষর নিয়ে অধিকাংশ লেখা হয়। এই অক্ষরগুলোই বর্ণমালা তৈরী করে। বর্ণমালা হল একটি সংগঠিত ও চিত্রসম্বলিত চিহ্ন। এই অক্ষরগুলো সুনির্দিষ্ট নিয়ম অনুযায়ী শব্দ গঠন করে। প্রত্যেক অক্ষরের নির্দিষ্ট উচ্চারণ রয়েছে। বর্ণমালার ইংরেজী প্রতিশব্দ ’অ্যালফাবেট’ যা গ্রীক ভাষা থেকে উদ্ভূত। গ্রীক ভাষার প্রথম দুটি বর্ণের নাম ’আলফা’ ও ’বেটা’। পৃথিবীর ইতিহাসে বিভিন্ন ধরনের বহুসংখ্যক বর্ণমালা রয়েছে। প্রায় ৩,০০০ বছর আগে থেকে মানুষ বর্ণমালার ব্যবহার করে আসছে। পূর্বে, বর্ণমালা ছিল চিত্রসম্বলিত। খুব কম মানুষই চিত্রগুলোর অর্থ বুঝতো। ফলে, পরবর্তীতে বর্ণমালা তার চিহ্নগত বৈশিষ্ট্য হারিয়ে ফেলে। বর্তমানে, এই ধরণের বর্ণমালার কোন অর্থ নেই। তারা যখন অন্য কোন বর্ণের সাথে ব্যবহার হয় তখনই কেবল অর্থবহ হয়। যেমন, চীনা বর্ণমালায় ব্যবহৃত বিভিন্ন চিহ্ন বিভিন্ন অর্থ বহন করে। এই বর্ণমালা ছবিসম্বলিত এবং ছবির দ্বারা অর্থ বোঝা যায়। লেখায় আমাদের ভাবনার প্রতিফলণ হয়। জ্ঞানের স্মারক হিসেবে আমরা বর্ণমালা ব্যবহার করি। আমাদের মস্তিষ্ক শিখে কিভাবে বর্ণের অর্থোদ্ধার করতে হয়। বর্ণমালা থেকে শব্দ হয় আর শব্দ থেকে কল্পনা। এভাবেই একটি লেখা বছরের পর বছর টিকে থাকে। এবং এখনও তা বোধগম্য।
     

    ☾♔TALAYEH_A♔☽

    کاربر نگاه دانلود
    کاربر نگاه دانلود
    عضویت
    2017/05/18
    ارسالی ها
    35,488
    امتیاز واکنش
    104,218
    امتیاز
    1,376
    আমরা সবাই কি আফ্রিকান ভাষায় কথা বলতে পারি?
    আমরা সবাই তো আর আফ্রিকায় যায়নি। যাইহোক, এটা সম্ভব যে, সব ভাষায় আফ্রিকায় গিয়েছে। অনেক বিজ্ঞানীরা এটা বিশ্বাস করেন। তাদের মতে, সব ভাষার উংপত্তিস্থল আফ্রিকা। আফ্রিকা থেকেই সারা পৃথিবীতে ভাষা ছড়িয়ে পড়েছে। সব মিলিয়ে সারা পৃথিবীতে ৬,০০০ এর বেশী বিভিন্ন ভাষা রয়েছে। সব ভাষায় একই রকম আফ্রিকান মূল পাওয়া যায়। গবেষকরা বিভিন্ন ভাষার ধ্বনিসমূহ তুলনা করে দেখেছেন ধবনি হল একটি শব্দের ক্ষুদ্রতম একক। ধ্বনি পরিবর্তন হলে শব্দের অর্থের সম্পূর্ণ পরিবর্তন হয়। ইংরেজী শব্দের একটি উদহারণ দিয়ে বিষয়টি ব্যাখ্যা করা হল। ইংরেজীতে ডিপ ও টিপ সম্পূর্ণ ভিন্ন অর্থ প্রকাশ করে। সুতরাং, ইংরেজীতে /ডি/ ও /টি/ হল দুটি ভিন্ন ধ্বনি আফ্রিকান ভাষাসমূহে এই ধ্বনিতাত্ত্বিক প্রকারান্তর সর্বাধিক আফ্রিকা থেকে আপনি যত দূরে যাবেন ততই এই ভিন্নতা নাটকীয়ভাবে কমতে থাকবে। এভাবেই গবেষকরা তাদের মতবাদের পক্ষে যুক্তি খুঁজে পান। জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে ভিন্নতাও কমে আসে। তাদের বর্হিঅংশে জন্মগত ভিন্নতা কমে আসে। একই কারণে ঔপনিবেশীকদের সংখ্যাও কমে যায়। যতই কম জন্মগত স্থানান্তিকরণ হয়, ততই জনসংখ্যাই অভিন্নতা সৃষ্টি হয়। জিনগত সংযোগ ও কমে যায়। ফলে শরনার্থীদের মধ্যে ভিন্নতা কমে অসে। বিজ্ঞানীরা এটাকে উত্তপত্তিগত প্রভাব বলে থাকেন। আফ্রিকা ত্যাগের সময় মানুষ তাদের নিজস্ব ভাষা সাথে করে নিয়ে গিয়েছিল। কিন্তু কিছু শরনার্থীরা অল্প কিছু ধ্বনি তাদের সাথে করে নিয়ে গেছেন। এই জন্য স্বতন্ত্র ভাষাগুলো কালের আবর্তেও অপরিবর্তনশীল থাকে। সুতরাং, এটা প্রমানিত যে, মানব সম্প্রদায়ের উদ্ভব আফ্রিকা থেকে। এখন দেখার বিষয় মানুষের ভাষার ক্ষেত্রেও এটা সত্য কিনা।
     

    ☾♔TALAYEH_A♔☽

    کاربر نگاه دانلود
    کاربر نگاه دانلود
    عضویت
    2017/05/18
    ارسالی ها
    35,488
    امتیاز واکنش
    104,218
    امتیاز
    1,376
    স্মৃতিভ্রংশ রোগের বিরুদ্ধে ভাষার ব্যবহার
    মানসিকভাবে সুস্থ থাকার জন্য ভাষা শিক্ষার বিকল্প নেই । ভাষার দক্ষতা স্মৃতি নাশ হয়ে যাত্তয়া থেকে রক্ষা করে। অনেক বৈজ্ঞানিক গবেষণা এটা প্রমাণ করেছে। শিক্ষানবীশ বয়স কোন ভূমিকা পালন করে না। নিয়মিত মস্তিষ্ক প্রয়োগ কি জরুরি? শব্দভান্ডার শেখা মেধা প্রসারিত করে। এই প্রসারণ জ্ঞান সম্বন্ধীয় প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে। সুতরাং, বহুভাষীরা আরো মনোযোগী হয়। তারা যথাযথভাবে মনোযোগ দিতে পারেন। যাহোক, বহুভাষীদের অনেক সুবিধা রয়েছে। বহুভাষিকরা ভাল সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। অর্থাৎ, তারা দ্রুত একটি সিদ্ধান্তে আসতে পারেন। কারণ, তাদের মস্তিষ্ক পছন্দ করা শিখেছে। মস্তিষ্ক সবসময় একটা জিনিসের দুটো অর্থ জেনে যায়। প্রত্যেকটি অর্থই একটি সম্ভাব্য বিকল্প হিসেবে কাজ করে । তাই বলা যায়, বহুভাষীরা ক্রমাগত সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন । তাদের মস্তিস্কের অনেক গুলোর মধ্যে থেকে পছন্দ করার অভ্যাস থাকে । এবং এই প্রশিক্ষণ শুধু বাগ্মিতা বৃদ্ধি করেনা । মস্তিস্কের অনেক দিকও উপকৃত হয় । ভাষার দক্ষতা বলতে জ্ঞানের উপর উত্তম নিয়ন্ত্রণ বোঝানো হয় । অবশ্যই, স্মৃতিভ্রংশ হয়ে যাত্তয়া থেকে ভাষার দক্ষতা রক্ষা করতে পারেনা। তারপরও বহুভাষীদের মধ্যে এই রোগের বিস্তার অপেক্ষাকৃত ধীর হয়। এবং তাদের মস্তিষ্ক এই রোগের চাপ সহ্য করতে সক্ষম। ভাষাবিদদের কাছে স্মৃতিভ্রংশ রোগের লক্ষণসমূহ দূর্বলতর মনে হয়। বিভ্রান্তি ও ভুলে যাওয়া অনেক কম হয়। তাই, বৃদ্ধ ও তরুণরা ভাষা শিক্ষার মাধ্যমে সমানভাবে উপকৃত হন। এবং প্রত্যেকটি ভাষা শিক্ষার মাধ্যমে নতুন কিছু জানা সহজ হয়ে যায়। সুতরাং, আমাদের সবার উচিত ঔষধ ছেড়ে শব্দভান্ডার বৃদ্ধি করা।
     
    وضعیت
    موضوع بسته شده است.
    بالا